জনশ্রুতি অনুসারে, হুগলির গুপ্তিপাড়ায় স্থানীয় কিছু গ্রামবাসী এক জমিদার বাড়িতে দুর্গাপুজো দেখতে গিয়েছিলেন। কিন্তু জমিদারবাড়ির লোকেরা তাঁদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে এবং পুজোমণ্ডপে প্রবেশ করতে বাধা দেয় । এই ঘটনায় অপমানিত ও ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন যে, আর কখনও জমিদারবাড়ির পুজোয় যাবেন না, বরং নিজেরাই চাঁদা তুলে মায়ের আরাধনা করবেন। গ্রামের বারোজন যুবক এই উদ্যোগে […]

দীপ্তকীর্তি চট্টোপাধ্যায়
আমাদের এই নিবেদনে রইলো দীপ্তকীর্তির আঁকা ছবি নিয়ে চল্লিশটি ফোটোগ্রাফ। অবশ্যই দীপ্তকীর্তির কাজের খানিক অংশই এতে ধরা গেল। গুপ্তিপাড়া মিডিয়ার পক্ষ থেকে দীপ্তকীর্তির জন্য ভালোবাসা, শুভেচ্ছা ও তার শিল্পমানসের অসীম বিস্তার প্রার্থনা করি।
চিন্তাসূত্র
দীপ্তকীর্তির ছবির আরো একটি দিক পোর্ট্রেট। জনপ্রিয় কার্টুন চরিত্রগুলির পোর্ট্রেট আঁকার সময় তিনি বাস্তবতার দিকে যথেষ্ট মনোযোগী। এই ধরণের ছবিগুলিতে রেখা এবং রঙের সাবধানী ব্যবহার লক্ষ্য করবেন। অন্যান্য মুখাবয়বগুলিতেও সংযত রেখা, আকৃতির সাথে সাথে ভাবের প্রাধান্য সমানভাবে রক্ষিত হয়।
অন্যান্য ছবিগুলিতে রেখা এবং আকৃতি অনবরত ভেঙে যায়। যুদ্ধের গতি এবং প্রকাণ্ডতা বোঝানোর সময় দীপ্তকীর্তি মানুষের চেহারার সরলীকৃত গতিময় রেখার ব্যবহার করেন। লক্ষ্যণীয় আকৃতি এবং রেখার ভাঙন দিয়েই তিনি তার বক্তব্য প্রকাশে কতটা সহজ বোধ করছেন। আমরা মনে করি এই সহজ অথচ দৃঢ় প্রকাশ প্রত্যেক পরিণত শিল্পীর আরাধ্য ধন। শিশুমন যা সহজাত সুরে করতে পারে আমরা আয়োজন করে তা পারি নে।










































